নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাইয়ের পুলিশ হত্যাকে প্রমিনেন্ট করে তোলা হচ্ছে। এই পুলিশ হত্যার দায় আমাদের অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতাকে দেওয়ার অপচেষ্টা হচ্ছে। আমরা ৩ আগস্ট ১ দফার মাধ্যমে স্পষ্ট করেছিলাম, আমাদের এই লড়াইটা হাসিনার ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরুদ্ধে। আমাদের কোটা সংস্কার আন্দোলন ছিল শান্তিপ্রিয় আন্দোলন। শেখ হাসিনার পুলিশবাহিনী, ছাত্রলীগ, সন্ত্রাসী বাহিনী গুলি চালিয়ে ও বর্বরোচিত হামলা করে আমাদেরকে অভ্যুত্থানের দিকে যেতে বাধ্য করেছিল।’
নাহিদ বলেন, “গণঅভ্যুত্থানের পরে নানান শক্তি আবারও চেষ্টা করছে পুরোনো সিস্টেমে এই দেশকে এগিয়ে নিতে। পুরোনো আইনে, পুরোনো সিস্টেমে আমরা এই বাংলাদেশকে পরিচালিত করতে দেব না। অন্তর্বর্তী সরকারসহ অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম, আমাদের অনেক দাবি ছিল, কিন্তু আমাদের সব স্বপ্নকে নির্বাচনের সাথে একমাত্র দাবিতে রূপান্তর করা হয়েছে।
নাহিদ বলেন, “গণঅভ্যুত্থানের পরে নানান শক্তি আবারও চেষ্টা করছে পুরোনো সিস্টেমে এই দেশকে এগিয়ে নিতে। পুরোনো আইনে, পুরোনো সিস্টেমে আমরা এই বাংলাদেশকে পরিচালিত করতে দেব না। অন্তর্বর্তী সরকারসহ অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম, আমাদের অনেক দাবি ছিল, কিন্তু আমাদের সব স্বপ্নকে নির্বাচনের সাথে একমাত্র দাবিতে রূপান্তর করা হয়েছে।’
বাহাত্তরের সংবিধান স্বাধীনতা সংগ্রামের আকাঙ্ক্ষার বিরোধী দাবি করে তিনি বলেন, ‘আমাদের একটি নতুন সংবিধান প্রয়োজন। যে সংবিধানে বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকারের কথা লেখা থাকবে। সেই সংবিধানে ঐতিহাসিক লড়াই- ১৯৪৭ সালের আজাদি, ১৯৭১–এর স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ২০২৪–এর গণঅভ্যুত্থানের স্বীকৃতি দেওয়া থাকবে। কিন্তু সেই নতুন সংবিধানের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক শক্তি। বাহাত্তরের সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন গোষ্ঠী রাজপথে নেমেছে